বগুড়ার আদম’দীঘিতে ছাত্রীর মায়ের স’ঙ্গে প’রকীয়া করতে এসে স্বা’মীর হাতে ধরা খেয়েছেন এক গৃহশিক্ষক। বুধবার দুপুরে উপজে’লার ছাতিয়ানগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদে
তিন লাখ টাকার বিনিময়ে বি’ষয়টি রফাদফা করেন ইউপি চেয়ারম্যান আবদুল হক আবু।অ’ভিযুক্ত গৃহশিক্ষক হাসান ছাতিয়ানগ্রামের একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক।
স্থানীয়রা জানান, এলাকার এক তরকারি ব্যবসায়ীর নবম শ্রেণি পড়ুয়া মে’য়েকে বাড়িতে গিয়ে প্রাইভেট পড়াতেন হাসান।
এরপর থেকে ছাত্রীর মায়ের স’ঙ্গে প’রকীয়া সম্প’র্ক গড়ে ওঠে তার। এ বি’ষয়টি ছাত্রীর বাবা জানতে পেরে গৃহশিক্ষকের ও’পর নজর রাখেন।
মঙ্গলবার (১৫ ডিসেম্বর) পর’কীয়ার টানে রাতে ওই ছাত্রীর মার ঘরে ঢোকেন গৃহশিক্ষক হাসান। তখন ঘরের বাইর থেকে দরজায় তালা লাগিয়ে চি’ৎকার শুরু করেন স্বা’মী।এ ঘ’টনার খবর পেয়ে পু’লিশ রাতেই দুজনকে আ’টক করে। এরপর তাদের স’ঙ্গে কথা বলে ঘ’টনাস্থল থেকে চলে যান।
বুধবার (১৬ ডিসেম্বর) ইউপি চেয়ারম্যান আবদুল হক আবুর নেতৃত্বে দুপুরে গৃহশিক্ষক হাসানকে ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে আনা হয়।
চেয়ারম্যান শালিস করে শিক্ষককে তিন লাখ টাকা জরিমানা করেন। একই স’ঙ্গে লিখিত মুচলেকা নিয়ে ছেড়ে দেন।
তবে এ ব্যাপারে ছাতিয়ানগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান টাকা লেনদেনের বি’ষয়টি অ’স্বীকার করে বলেন, শিক্ষককে ফাঁ’সাতে ছাত্রীর পরিবারের এটি একটি চ’ক্রান্ত।শালিসের মাধ্যমে বি’ষয়টি সমাধান করা হয়েছে।আদম’দীঘি থানার ওসি জালাল উদ্দীন বলেন, ঘ’টনার পর খবর পেয়ে ঘ’টনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে।
তবে ওই ছাত্রীর পরিবারের কেউ অভিযোগ না দেয়াতে আইনি ব্যবস্থা নেয়া সম্ভব হয়নি।
হাতে ৫ টাকার নোট বা কয়েন থাকলেই হতে পারেন লক্ষ টাকার মালিক
ওয়েবসাইটে পুরানো জিনিস বিক্রি করে আপনি প্রায়শই লোককে কোটিপতি হতে দেখেছেন। কারণ জিনিসগু’লি যখন পুরানো হয়ে যায়,
তখন এইসব জিনিস এন্টিক বিভাগে পড়ে। আন্তর্জাতিক বাজারে তাদের উচ্চ চা’হিদা রয়েছে।আজকাল ই-কমার্স ওয়েবসাইটে একই ধরণের সুযোগ পাওয়া যাচ্ছে।
যাতে আপনি বৈষ্ণো দেবীর ছবি (ওল্ড কয়েন নিলাম) সমেত একটি পুরানো কয়েন রেখে 10 লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারেন।
সম্প্রতি খবরে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে এমন এক ব্যক্তির নামও প্রকাশিত হয়েছে, যে ১০০ টাকার পুরনো নোট বিক্রি করে লক্ষ লক্ষ টাকা উপার্জন করেছে।
আপনি যদি পুরানো জিনিস সংগ্রহের অনুরাগী হন, তাহলে আপনার এই শখটি আপনাকে কোটিপতিও বানাতে পারে।
যাদের কাছে মুদ্রার ও’পরে বৈষ্ণো দেবীর ছবি খোদাই করা ৫ টাকার মুদ্রা আছে, তারা বিড করার জন্য এটি রাখতে পারেন।
আজকাল এটি দুর্দান্ত ট্রেন্ডে রয়েছে। পুরানো জিনিসগু’লির সন্ধানকারী লোকেরা এটি সন্ধান করছে। ২০০২ সালে স’রকার এই মুদ্রা জারি করেছিল। এই মুদ্রাগু’লি ৫ এবং ১০ টাকার হয়। যেহেতু এই মুদ্রাগু’লিতে দেবী বৈষ্ণো দেবীর ছবি রয়েছে, সেগু’লি খুব শুভ বলে মনে করা হয়। এ কারণেই প্রত্যেকে এটি তাদের সাথে রাখতে চায়।