নববধূর গো’পনা’ঙ্গ অস্বাভাবিক বড় হওয়ার কারনে বিবাহ বিচ্ছেদের ঘ’টনা ঘটেছে ! এই বিবাহ বিচ্ছেদের জন্য আজব কারণ আ’দালতে লিখিত ভাবে এজাহার দাখিল করেছেন নব বিবা’হিতা এই তরুনী।
আ’দালতের কাছে তিনি জানিয়েছেন, স্বা’মীর পু’রুষাঙ্গ দৈর্ঘে অ’তিরিক্ত বড় হওয়ায় সহ’বাস করতে পারছেন না তিনি। আর এই কারণেই তিনি স্বা’মীর কাছ থেকে বিচ্ছেদ চান।
সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, আয়েশা ডান্নুপাওয়া নামের ওই ম’হিলা তিন স’ন্তানের জননী। সম্প্রতি তিনি তার প্রথম স্বা’মীকে ডিভোর্স দিয়ে আর এক বিয়ে করেছেন।
আ’দালতে এই অদ্ভুত অ’ভিযোগের কি সিদ্বান্ত দিবে তা এখনো জানা যায় নি, তবে এক উকিল জানিয়েছে যে, এর কোন সমাধান নেই, স্বামি ই’চ্ছা করলে দেনমহোর দিয়ে তার বউকে যেকোনো সমত তালাক দিতে পারে, আ’দালত কি সিদ্বান্ত দিবেন তা এখন সময় এর অ’পেক্ষায়।
এবার জনৈক আয়ার স’ঙ্গে কলেজের অধ্যক্ষের একটি ফোনালাপ ফাঁ’স হয়েছে। আ’পত্তিকর সেই ফোনালাপটি এরইমধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাই’রাল হয়েছে। এ নিয়ে চলছে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা। ঘ’টনাটি ঘটেছে ভোলার চরফ্যাশন উপজে’লার বেগম রহিমা ইস’লাম কলেজে।
জানা যায়, ওই কলেজের সুরক্ষিত রুমের ভে’তর প্রতিষ্ঠাটির একাধিক আয়ার স’ঙ্গে অধ্যক্ষ জাহাঙ্গীর আলমের অ’নৈতিক শা’রীরিক স’ম্পর্কের ঘ’টনা প্রকাশ হয়।
কলেজের আয়ার স’ঙ্গে আ’পত্তিকর ফোনালাপের অডিও ফাঁ’স হওয়ার পর এখন স্থানীয় সচেতন মহলের ব্যানারে অধ্যক্ষের অ’পসারণ দাবি করে পোস্টার ও লিফলেট বিতরণ করা হচ্ছে।
শুধু কলেজের আয়ার স’ঙ্গেই দৈহিক সম্পক নয়, এসব পোস্টার ও লিফলেটে উঠেছে এসেছে অধ্যক্ষ জাহাঙ্গীর আলমের আরও কুর্কী’তির খবর। যেখানে পরীক্ষার হলে নকলের সুবিধা দেয়ার আশ্বা’সে কলেজের কিছু কিছু সুন্দরী ছা’ত্রী, এমনকি কোনও কোনও ছা’ত্রীর মায়ের স’ঙ্গেও শা’রীরিক সম্পক গড়ে তোলেন অধ্যক্ষ- পোস্টার-লিফলেটে এমন ত’থ্যও উঠে এসেছে।
দিনের পর দিন অধ্যক্ষ জাহাঙ্গীর আয়া, ছা’ত্রী ও ছা’ত্রীদের মায়ের স’ঙ্গে অ’নৈতিক দৈহিক স’ম্পর্ক চা’লিয়ে গেলেও ক্ষ’মতা বলয়ের লোক হওয়ায় তার বি’রুদ্ধে প্রকাশ্যে কেউ কিছু বলার সাহস পান না।
তবে সব অ’ভিযোগ অস্বীকার করে অধ্যক্ষ জাহাঙ্গীর আলম গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমাকে সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্যই এসব মিথ্যা অ’পপ্রচার চা’লানো হচ্ছে। সাজানো রেকর্ডিং ডাবিং করে এসব অডিও ছড়ানো হচ্ছে।’
ভোলার চরফ্যাশনের দক্ষিণাঞ্চলে শশীভূষণ থা’না সদরে প্রতিষ্ঠিত বেগম রহিমা কলেজটি চলতি বছর এমপিওভুক্ত হয়েছে। কলেজটিতে প্রায় ১ হাজার ৭০০ শিক্ষার্থী রয়েছে।