ম’হামা’রি ক’রোনাভা’ইরাসেে আ’ক্রান্ত হয়ে মিসরের প্রখ্যাত ইসলাম প্রচারকারী অধ্যাপক ড. আবলা আল কাহলাওয়ি ইন্তেকাল করেছেন (ইন্নালিল্লাহি…রাজিউন)।
তার পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছেন, ক’রোনায় আ’ক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃ’ত্যু হয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজ এ খবরের সত্যতা নিশ্চিত করেছে।
মিসরের প্রখ্যাত আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ অ্যান্ড অ্যারাবিক স্টাডিজ বিভাগে ইসলামি আইন বি’ষয়ে পড়ে সেখানেই অধ্যাপনায় যোগ দেন ড. আবলা আল কাহলাওয়ি।
১৯৪৮ সালে জ’ন্ম নেওয়া এই না’রী বহু প্রতিভার অধিকারী ছিলেন। মিসরের জনপ্রিয় অভিনেতা ও আধুনিক সংগীতশিল্পী মোহামেদ আল কাহলাওয়ির মে’য়ে ছিলেন তিনি। মু’সলিম’দের পবিত্র মসজিদে কাবায়ও সান্ধ্যকালীন দরসে না’রীদের শিক্ষকতা করতেন ড. আবলা।
ড. আবলা মিসরের কায়রোর দক্ষিণ-পূর্ব এলাকার মোকাত্তাম শহরে এতিম শি’শু, ক্যানসার আ’ক্রান্ত রো’গী এবং ব’য়স্ক আলঝেইমার রো’গীদের দেখভালের জন্য ‘গুড ওমেন সোসাইটি’ নামে একটি সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।
টাকা দিতে না পারায় বিবস্ত্র করে পলিথিন পেঁ’চিয়ে বেঁ’ধে রাখা হলো গাছে!
ট্যাটুর বিল দিতে না পারার অ’ভিযো’গ তুলে ভিয়েতনামের রাজধানী হ্যানয়ে এক তরুণকে বিব’স্ত্র করে পলিথিন পেঁ’চিয়ে গাছে বেঁ’ধে রাখার খবর পাওয়া গেছে।
সম্প্রতি দেশটির সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এমন কিছু ছবি ভা’ইরাল হয়েছে। চলতি শীত মৌসুমে ভিয়েতনামজুড়ে পড়ছে কনকনে ঠাণ্ডা।
গড় তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে। তাই বিব’স্ত্র অবস্থায় রাস্তায় ঘুরে বেড়ানো কোনোভাবেই স্বাভাবিক না।
তার ও’পর যদি কাউকে এমন ঠাণ্ডার মধ্যে পলিথিনে মুড়ে গাছে বেঁ’ধে রাখা হয়, তবে তা স্বাভাবিকভাবেই আলোচনা-সমালোচনার জ’ন্ম দেয়।
ওই তরুণের গায়ে জড়ানো পলিথিনের ও’পরে লেখা ছিল ‘ট্যাটুর বিল দেয়া আমার অপছন্দ’।এমন ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট হতেই ভাইরাল হয়ে যায়।
প্রথমে সবাই বি’ষয়টিকে বন্ধুদের মধ্যে ‘মজা’ বা ট্যাটু আর্টিস্টদের প্রচারণার কৌশল ভাবলেও পরে ভু’ল ভাঙে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেয়া এক পোস্টে ট্যাটু পার্লারটির মালিক ওই তরুণকে বেঁ’ধে রাখার ঘ’টনার ব্যাখ্যা দিয়েছেন।
তিনি জানান, ট্যাটু করানোর পর আংশিক বিল দিয়ে চলে গিয়েছিলেন ওই তরুণ।তারপর আর কখনও তিনি ফিরে আসেননি। এরপর তাকে খুঁজে এনে ‘শিক্ষা দিতে’ লোক ভাড়া করেন দোকান মালিক।
এরপরই তাকে ধরে এনে পলিথিনে মুড়ে ‘শা’স্তি’ হিসেবে গাছে বেঁ’ধে রাখা হয়। কনকনে ঠাণ্ডার মধ্যে ওই তরুণকে ঠিক কতক্ষণ এমন অ’ত্যা’চার সহ্য করতে হয়েছিল তা জানা যায়নি।
তবে দোকান মালিকের দাবি, ‘করুণা’ করে কিছুক্ষণ পরেই তাকে ছেড়ে দেয়া হয়। ‘তার কাছে বিল দেয়ার মতো টাকা ছিল না। কিন্তু আমি তাকে ক্ষমা করে দিয়েছি।’ এখন পর্যন্ত পু’লিশ এ ঘ’টনায় কাউকে আ’টক বা গ্রে’ফতার করেনি।